top of page

​ベンガルに恋して

প্রশ্ন উত্তরে জাপান

  • 執筆者の写真: Nozomi
    Nozomi
  • 2018年5月15日
  • 読了時間: 2分

প্রশ্ন উত্তরে জাপান


আমার একজন বাংলাদেশী বন্ধু জাপানের জিবন বিষয়ে লিখছে। সবাই পড়বেন!!!


দেশের অনেক ভাইয়া/আপু আমাকেসহ জাপানে থাকা বাংলাদেশী ভাইয়াদেরকে প্রায় সময় মেসেজ করে জাপান সম্পর্কে জানতে চান,কিন্তু সময় স্বল্পতা...র কারণে ফোনে কথা বলা অথবা মেসেজের রিপ্লাই দেওয়া সম্ভব হয়না। তাই লেখার মাধ্যমে সবাইকে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেছি।

নিচে যে প্রশ্ন/উত্তর গুলা দিবো এগুলোর বাহিরে ও যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট করতে পারেন অথবা ইনবক্স করতে পারেন ,আমি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলা কালেক্ট করে ,সময়মত স্টাটাস দিয়ে দিবো ইনশাআল্লাহ।




প্রশ্ন ১: জাপানে কি কি ভিসার মাধ্যমে আসা যায়?


উত্তর: স্টুডেন্ট ভিসা ,জব ভিসা এবং টুরিস্ট ভিসা। এছাড়াও আরেকটি ভিসা আছে এটাকে ফ্যামিলি ভিসা বলে। এটাতে বহুত প্যাঁচ আছে,আমি নিজেও বুঝিনা।


প্রশ্ন ২: কত টাকা খরচ হতে পারে?


উত্তর: স্টুডেন্ট ভিসা ৮ থেকে ১৫ লাখ,জব ভিসা ১০ থেকে ২০ লাখ এবং টুরিস্ট ভিসা ৩ থেকে ১০ লাখ এর মত লাগতে পারে,বাংলাদেশী টাকায়।


প্রশ্ন ৩: কোন ভিসায় আসা সবচেয়ে সহজ?


উত্তর : সব ভিসায় আসা ই অনেক কঠিন। তবে কঠিনের মধ্যে সহজ হলো স্টুডেন্ট ভিসায় আসা। তাই স্টুডেন্ট ভিসার জন্য এপ্লাই করা ই সবচেয়ে ভাল হবে বলে আমি মনে করি। আর তাছাড়া জব ভিসা তেমন একটা নেই বললেই চলে।


প্রশ্ন ৪: স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কোন সেশন সবচেয়ে ভাল হবে?


উত্তর: স্টুডেন্ট ভিসার সেশন টোটাল ৪টি। জানুয়ারী ,এপ্রিল ,জুলাই,অক্টোবর। সবচেয়ে বেশি ভিসা দেয় এপ্রিলে এবং অক্টোবরে। বাকী ২ সেশনে এপ্লাই না করা ই ভাল।


প্রশ্ন ৫: স্কলারশীপে কিভাবে আসা যায়?


উত্তর: দুইভাবে স্কলারশীপে আসা যায়। ১-জাপান সরকার বাংলাদেশ সরকার কে কিছু কোটা দেয়,স্টুডেন্ট দেওয়ার জন্য । ঐগুলা সাধারণ স্টুডেন্ট রা পায়না। তাই এ ব্যাপারে কথা বলবোনা।

২-জাপানিজ ভার্সিটি গুলাতে অনলাইনে এপ্লাই করার মাধ্যমে যদি আপনি সিলেক্ট হন তখন আপনি স্কলারশীপে জাপান আসার সুযোগ পাবেন।


প্রশ্ন ৬: জাপানে ভিসা সিস্টেম কি রকম? লং টাইম থাকা যায় কিনা? অথবা নাগরিকত্ব পাওয়া যায় কিনা?


উত্তর: স্টুডেন্ট ভিসার সিস্টেম হচ্ছে,প্রথমে জাপানিজ ল্যাংগুয়েজ কোর্স করতে হবে। এটা ১ বছর,১বসর ৬ মাস এবং কি ২ বছরের ও হতে পারে। যে কেউ ই জাপানে আসার সময় প্রথমে ১২ মাস অথবা ১৫ মাসের ভিসা পায়। স্টুডেন্টদের ভিসা স্কুল এবং কলেজ/ভার্সিটির উপর ডিফেন্ডেবল। ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে আবার মেয়াদ বাড়াতে হয়। ল্যাংগুয়েজ কোর্স শেষ হলে কলেজে অথবা ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হতে হয় (যারা দেশে অনার্স কমপ্লিট করেছে তারা ল্যাংগুয়েজ কোর্স শেষ করেই জবে ডুকতে পারে)..। পড়াশুনা শেষ করে জবে ডুকার সূযোগ আছে। রুলস মানলে লং টাইম থাকা যায় এবং নাগরিকত্ব পাওয়ার সূযোগ আছে।


প্রশ্ন ৭: বিজন্যাস ভিসার সিস্টেম কি?


উত্তর: জাপানে যে ভিসা ই আসেন না কেন,বিজনেস ভিসা তোলা যায়। স্টুডেন্ট রা ও বিজনেস ভিসা তুলতে পারে। তবে ব্যাংকে প্রায় ২/৩ কোটি টাকার মত লেনদেন দেখাতে হয় এবং ৫০ লাখ টাকার মত প্রায় ২/৩ মাসের মত ব্যাংকে রাখতে হয়।


প্রশ্ন ৮: পার্ট টাইম জব কি রকম?


উত্তর: not only part time job যে কোন জবের ক্ষেত্রেই জাপানিজ ভাষা জানা বাধ্যতামূলক। আর না জানলে বাংলাদেশীদের সাথেই কাজ করতে হবে।

স্টুডেন্টদের কে সপ্তাহে ২৮ ঘন্টা কাজ করার অনুমতি দেয়া আছে । এই ২৮ ঘন্টা করে কাজ করলে মাসে আপনি পাবেন ১লাখ ১০ হাজার বাংলাদেশী টাকা যেটা থেকে আপনি প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা জমা করতে পারবেন।


প্রশ্ন ৯: ভিসা রিনিউ করতে কি টাকা লাগে?


উত্তর: অবশ্যই। ভিসা রিনিউ করতে প্রতি বছর সেশন ফি বাবদ ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা লাগে। যেই টাকা দিতে দিতে সবাই ফকির হয়ে যায়। আমি এ পর্যন্ত প্রায় ১৬ লাখ টাকা দিয়েছি আরো ২ লাখ টাকা বাকী আছে..


প্রশ্ন ১০: ভিসা cancel হয় কিনা?


উত্তর: জাপানিজ রুলস অমান্য করলে এবং সপ্তাহে ২৮ ঘন্টার বেশি কাজ করলে ভিসা ক্যান্সেল করে দিয়ে আপনাকে বাংলাদেশে ব্যাক পাঠাতেও পারে.....

最新記事

すべて表示

Comments


© 2023 著作権表示の例 - Wix.com で作成されたホームページです。

bottom of page